ঘড়িতে দেখি সেকেন্ডের কাঁটাটা তীব্র বেগে সময়ের ময়না তদন্তে ব্যস্ত! শহরটা চুপচাপ - অন্ধকার! পরকীয়া সোহাগ আর কোঁকড়ানো চাদরে " অনুভূতি " আপাদমস্তক আবৃত! সোশ্যাল মিডিয়া, দূরদর্শন প্যানেলে- ত্রিত্ব প্রেমে চতুর্দশী, ও চলেছে একা, অন্ধকার গলি! কুকুরের কোরাস আর ঝিঁঝির শোরগোলে খুঁজে নিতে আশ্রয়, অরক্ষিত পরিচিতি! কত? বলে খামচে ধরে, মাংস লোলুপ, পিশাচেরা! রক্তটা নীলচে হয়েছে, বুকে এখনো জ্বলন্ত সিগারেটের ক্ষত! আজ রাতে এটাই শেষ, ভেবে নেয় মনে মনে! -বনলতা, প্যার সে, বিজলি! বাবা "বেনু মা" বলে কত আদরে ডাকতো! অঙ্গনে আজ শশ্মান সম, শুধু ছায়ের ঢিপি, অশ্লীলতার বাঁধ ভেঙেছে, চোখ অশ্রুসিক্ত নদী! হটাৎ সে শুনতে পায়, মা বলে, কে ডাকে! শাড়ীর আঁচল আলোথালো, উন্মুক্ত অগ্রে, উগ্রতা ফুটে ওঠে! জীবনে আছে, তিন বছরের, ছোট্ট একটা "কুঁড়ি "! নোটে গাছটি মুড়োলে মুড়োক, বেনু তো হারতে শেখেনি! "বাবু কটা বাজে?"- জিজ্ঞেস করে উত্তরের আশায়, শিফট- শেষ, আজকের মতো! "আমার কুঁড়িমা টা হয়তো, কাঁদতে থাকবে, যদি আমায় দেখতে না পায়!" বোতলটা ড্রেনেছুড়ে, বাবু ফিরে যাবে, উত্তর না দিয়েই, কিন্তু আজ সবেই উল্...